বাংঙ্গালি আস্তিক হোক আর নাস্তিক হোক, সে বাংঙ্গালিই সে ধৈর্য্য হারা।
এক পক্ষ আরেক পক্ষকে যে ভাবে পারে সেই ভাবেই উসকে দিচ্ছে।
লোকে বলে বিজ্ঞ সেই যে ক্রোধকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারে।
কিন্তু উনার উভয় পক্ষই নিজেদের সর্ব-বিজ্ঞ বলে মনে করলেও,
সেই ক্রোধকে পারেনা রাখতে নিয়ন্ত্রনের মধ্যে।
উভয়েই যুক্তির কথা বলে
কিন্তু একে অপরের জবাব দেয়ে অস্রাব্য গালাগালিতে।
এরা ধর্ম বুঝে, রাজনীতি বুঝে, দর্শন বুঝে, বিজ্ঞান বুঝে, দুনিয়ার সব কিছুই বুঝে
কিন্তু এরা উভয়ের কেউ বুঝেনা,
কি কারনে মানুসের অন্তরে আঘাত লেগে ক্ষত বিক্ষত হয়ে যায়, কি ভাবে শান্তির পথে চলা যায়, কি ভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখা যায়।
এক পক্ষ পরিবর্তন চায়, তবে তা সূর্যদয়ের আগেই।
আরেক পক্ষ স্ব-স্থানে আকড়ে থাকতে চায়, পারিপার্শ্বিক পরিবর্তন সত্বেও।